টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে 

বাংলাদেশ থেকে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার অনেক সহজ ও হালাল উপায় রয়েছে। আপনি চাইলে বাংলাদেশ থেকে ঘরে বসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। টাকা ইনকাম করার সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকার কারণে আপনি এখন পর্যন্ত টাকা ইনকাম করতে পারতেছেন না। সেজন্য কিভাবে সহজ উপায়ে অনলাইন থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেটি নিম্নে স্ট্রেপ বাই স্টেপ আলোচনা করা হলো।

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় কি? 

আমরা অনেক সময় টাকা ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে থাকি। কিন্তু মূল কথা হচ্ছে পরিশ্রম ছাড়া কোনভাবেই ইনকাম করতে পারবেন না। সেটা হোক অনলাইন বিজনেস কিংবা অফলাইন বিজনেস, তুই ছাড়া তুই যে কোনভাবে আপনাকে ইনভেস্ট করে ইনকাম করতে হবে। সারা ইনকাম একেবারেই অসম্ভব প্রায়। তাই আপনি চাইলে ছোট ছোট ব্যবসা দিয়ে প্রথমে বাংলাদেশ থেকে খুব ভালোভাবে একটা টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে মাসে 20 হাজার থেকে শুরু করে 30 হাজার টাকা, ইনকাম করতে পারবেন। 30 থেকে 50 হাজার টাকা এবং 50 হাজার টাকা কে এক লক্ষ টাকার পরিণত করবেন এর সঠিক বিজনেসের মাধ্যমে তার নিম্নে স্টেপ বাই স্টেপ উল্লেখ করা হলো। 

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

অফলাইন বিজনেসের মাধ্যমে মাসে ২০ হাজার টাকা বা তার বেশি আয় করা সম্ভব। নিচে কিছু কার্যকরী অফলাইন বিজনেসের ধারণা দেওয়া হলো:

ফাস্ট ফুড বা খাবারের দোকান: ছোট পরিসরে ফাস্ট ফুডের দোকান বা হোমমেড খাবার এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। চাইলে আপনি আপনার এলাকায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে গাড়ি লাগিয়ে যেই যেই প্রোডাক্টগুলো চাহিদা রয়েছে সেগুলো খুবই মানসম্মত ভাবে তৈরি করে বিক্রি করতে থাকুন। যেমন কসমেটিকস বা জুয়েলারি এই ব্যবসাটি যদি আপনি যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে দাঁড় করাতে পারেন তাহলে। অনেক স্কুল স্টুডেন্ট রয়েছে, যাদের কসমেটিক্স এর প্রয়োজন হয় তারা খুব সহজেই আপনার দোকান থেকে সেই পণ্যগুলো পূরণ করতে পারবে। এবং আপনি দিনশেষে একটি ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। 

বিউটি পার্লার: নিজের এলাকায় ছোট পরিসরে একটি বিউটি পার্লার পারেন এতে করে আপনার ব্যবসা খুব ভালো চলবে। কারণ প্রত্যেকটি মানুষের রূপচর্চা করতে ভালোবাসে, কিন্তু মানুষ আকারে যদি হিসাব করা যায় তাহলে দেখা যায় যে রূপচর্চা বিউটি পার্লারের ব্যবসা অনেক কম রয়েছে তুলনামূলক। তাই আপনি চাইলে এই সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে একটি বিউটি পার্লারের বিজনেস শুরু করতে পারেন। প্রথমে বিজনেস টি স্বল্প পরিসরে শুরু করুন। এরপর দেখবেন মাস শেষ হয়ে ভালো একটি প্রফিট আপনি ইনকাম করতে পেরেছেন। 

হস্তশিল্প বা হ্যান্ডমেড পণ্য: বর্তমান ডিজিটাল যুগে মানুষ টাকা দিয়ে সবকিছু প্রয়োগ করতে চাই। কিন্তু কেউ কিছু নিজে থেকে বানাতে চায় না, তাই আপনি চাইলে এই সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে একটি হস্তশিল্প বা হাতের কাজের জিনিস (যেমন: ব্যাগ, গহনা, শোপিস) তৈরি করে লোকাল মার্কেটে বিক্রি করতে পারেন। অনেক সময় এগুলো ইভেন্ট বা মেলায় ভালো বিক্রি হয়। অফলাইনে বিজনেস করার জন্য এটি একটি বেশ ভালো আইডিয়া। এই এটি এটিকে কাজে লাগিয়ে একটি সুন্দর বিজনেস দাঁড় করাতে পারেন। 

ফ্রেশ ভেজিটেবল বা ফলের ব্যবসা: আপনি চাইলে বিভিন্ন সিজনাল ফলমূল সংগ্রহ করে শিক্ষককে দিয়ে ব্যবসা করতে, যেমন আম কাঁঠাল কলা লিচু। বিভিন্ন ধরনের তাজা পাওয়া যায়। যেগুলো সকল মানুষ কিন্তু আগ্রহ প্রকাশ করে এবং ভালো কেনাবেচা হয়ে থাকে। এবং স্থানীয় বাজারে বা রাস্তায় তাজা সবজি, ফল বা মাংস বিক্রির ব্যবসা করতে পারেন। স্বল্পটাকায় এই ব্যবসা শুরু করা সম্ভব এবং লাভও দ্রুত হয়। এই ছোট ছোট ব্যবসা করে আপনি প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। 

প্রিন্টিং এবং ফটোকপি: আপনি যদি টেকনোলজি প্রিয় মানুষ হয়ে থাকেন বা টেকনোলজি সম্পর্কে ভালো একটা আইডিয়া থেকে থাকে। যেমন কম্পিউটার বা কম্পিউটারের সফটওয়্যার জনিত সকল কাজ বাজ।  শহর বা গ্রামীণ এলাকায় ছোট একটি প্রিন্টিং মেশিন ও ফটোকপির ডিজিটাল স্টুডিওতে কাজ করে মাস শেষে আপনি ভালো পরিবারের একটা ইনকাম করতে পারবেন। এই সমস্ত কাজ সকলেই পারেনা তাই চাইলে আপনি এই কাজটি খুব সহজে করতে পারেন সামান্য কিছু ইনভেস্ট এর মাধ্যমে। 

মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

গাড়ি ভাড়া বা পরিবহন সেবা:

আপনি যদি যাতায়াত প্রিয় মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে এই বিজনেস টি আপনার জন্য। আপনি যেমন কোথাও যাতায়াত করার জন্য ভাড়া দিয়ে রিক্সা কিংবা অটো রিক্সা করে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করেন। তেমনি আপনি চাইলেও এই বিজনেস টি শুরু করতে পারেন।  যদি আপনার গাড়ি বা রিকশা থাকে, তাহলে সেগুলো ভাড়া দিয়ে মাসে ভালো আয় করতে পারেন। বাণিজ্যিক পরিবহন সেবা, যেমন যেমন ধরুন একজন অটোওয়ালা যদি দিনে 1000 টাকা ইনকাম করে তাহলে তার মাস শেষে 30 হাজার টাকা হয়ে যায়।

ফার্নিচার তৈরি ও বিক্রি: আমাদের সকলের বাসায় প্রায় কম বেশি চেয়ার টেবিল থেকে শুরু করে বিভিন্ন কার্ডের ফার্নিচার রয়েছে। কাঠের ফার্নিচার বা ঘরের আসবাবপত্র তৈরি ও বিক্রি করতে পারেন। কি জন্য আপনাকে একটি দক্ষ কারিগর হতে হবে। আপনি যদি কাঠের ফার্নিচার তৈরির জন্য একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি মাস শেষে খুব সহজে 30 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ের খাটের প্রসার চাহিদা রয়েছে আপনি চাইলে খুব সহজেই খাট বানিয়ে প্রতি মাসে 30 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট বা ডেকোরেটর:

বিয়ে, জন্মদিন, কর্পোরেট থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমাদের ডেকোরেটর প্রয়োজন হয়ে থাকে। সকলে জানি যে এটি একটি প্রফিটেবল বিজনেস। আপনার বাজেট যদি একটু বেশি থাকে তাহলে আপনি বিজনেস টি শুরু করতে পারবেন কারণ এই বিজনেসের মধ্যে কম্পিটিশন অনেক কম রয়েছে এবং প্রফিট অনেক বেশি রয়েছে। এই বিজনেস গুলো তো শুধু এককালীন ইনভেস্ট আপনি জিনিসপত্র কিনে রেখে দেবেন এবং এই জিনিসপত্র থেকে আপনি প্রয়োজনীয়তা ইনকাম করতে থাকবেন। 

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

মাছের ব্যবসা একটি লাভজনক উদ্যোগ হতে পারে, এবং সঠিক পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মাসে ৫০ হাজার টাকা বা তারও বেশি আয় করা সম্ভব। মাছের ব্যবসায় ঢুকতে হলে আপনাকে বাজারের চাহিদা, উৎপাদন পদ্ধতি এবং সঠিক বিপণনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো যেগুলো ব্যবহার করে মাছের ব্যবসা থেকে ভালো আয় করতে পারেন:

ফিশ ফার্মিং (মাছ চাষ):

মাছ চাষের মাধ্যমে বেশ ভালো আয় করা সম্ভব। কিছু জনপ্রিয় মাছের চাষাবাদ করলে দ্রুত লাভ পাওয়া যায়। আপনি চাইলে মাছের ব্যবসাটিকে কাজে লাগিয়ে মাসে 50 হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। কিভাবে মাছের বিজনেস করে ইনকাম করবেন এবং আপনাকে কিভাবে কাজ করতে হবে এবং কোথায় বিক্রি করবেন তা নিম্নে বর্ণনা করা হলো। 

মাছের ব্যবসার পরিকল্পনা: প্রথমে আপবাকে একটি জায়গা নির্বাচন করতে হবে (পুকুর বা জলাশয়)। পুকুরের পানি ও মাটি ভালো মানের হতে হবে। মাছের পোনা সংগ্রহের সময় ভালো মানের পোনা বাছাই পরে সংগ্রহ করুন। মাছের খাবার সঠিক মাত্রায় সরবরাহ করুন এবং পুকুরের যত্ন নিন। ৬ মাস থেকে ১ বছরের মধ্যে ভালো লাভ পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ।

ফিশারি সরঞ্জাম এবং ফিড বিক্রি:

আপনি মাছ চাষের পাশাপাশি মাছের সমস্ত প্রকার খাবার পত্র বিক্রি করতে পারেন। দরকারি সরঞ্জাম যেমন জাল, খাদ্য, অক্সিজেন সরঞ্জাম, পোনা বা মাছের খাবার বিক্রি করতে পারেন। মাছ চাষীদের জন্য ফিডের চাহিদা অনেকটা বেশি থাকে এটি বেশ ভালো এবং একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। 

ফিশ প্রোসেসিং এবং রপ্তানি: যদি বড় পরিসরে ব্যবসা শুরু করতে চান, তাহলে মাছ প্রক্রিয়াকরণ (যেমন মাছ শুকানো, ফ্রিজিং, বা প্যাকেজিং করে মাছ রপ্তানি করা যেতে পারে। আন্তর্জাতিক বাজারে মাছের চাহিদা বেশ ভালো। তবে এর জন্য কিছু অনুমোদন ও লাইসেন্স প্রয়োজন হতে পারে। এগুলো আপনি খুব সহজেই ম্যানেজ করে নিতে পারবেন। 

মাছের বাজার: মার্কেটে জীবিত মাছের অনেক চাহিদা রয়েছে আপনি চাইলে মাছকে পানি দিয়ে আপনি জীবিত মাছ সরবরাহের জন্য একটি লোকাল মার্কেট তৈরি করতে পারেন। এই ধরনের বাজারে তাজা এবং জীবিত মাছের দাম বেশি হয় এবং লাভও বেশি হয়।

ফিশ হ্যাচারি (পোনা উৎপাদন): আপনি মাছের পোনা উৎপাদন করতে পারেন এবং তা স্থানীয় ফার্মারদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। পোনা উৎপাদনের মাধ্যমে মাসে ভালো লাভ করা সম্ভব, কারণ পোনার চাহিদা সব সময় থাকে।

মাছের খামার থেকে মাছ বিক্রি: সরাসরি মাছ চাষ করে লোকাল বাজার বা পাইকারি বাজারে বিক্রি করতে পারেন। পাইকারি বিক্রেতা বা মাছের আড়তগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে মাসিক ভিত্তিতে বড় আয় করতে পারেন।

মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়?

অফলাইনে মাসে লাখ টাকা আয়ের জন্য কিছু লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে, যা সঠিক পরিকল্পনা, পরিশ্রম এবং বাজারের চাহিদা অনুযায়ী পরিচালনা করলে সফল ভাবে মাসে এক লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। কিভাবে আপনি মাসে এক লক্ষ টাকা ইনকাম করবেন তার লিং নিয়ে স্টেপে স্টেজ ধারনা দেওয়া হল। 

 বুটিক ব্যবসা/ বা ফ্যাশন হাউস:

ফ্যাশনের প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। আপনি নিজের ডিজাইন করা পোশাক তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। এছাড়া আপনি চাইলে বিভিন্ন মার্কেট প্লেস থেকে কম দামে কাপড় কিনে এনে সেগুলোকে ফিচার করে বেশি তোমাকে বিক্রি করতে পারবেন। যেমন শীতকালের হুডি থেকে শুরু করে কম্বল পর্যন্ত সমস্ত কিছু আপনি বিক্রি করতে পারবেন খুব সহজেই। মানুষের তিনদিন ফ্যাশনের প্রতি আগ্রহ ও চাহিদা বেড়েই চলছে তাই আপনি এই বিজনেসটিকে কাজে লাগিয়ে সফলভাবে মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন অনায়াসে। 

ফুড ক্যাফে বা রেস্টুরেন্ট:

খাবারের ব্যবসা সবসময়ই লাভজনক। আপনি চাইলে নতুন আঙ্গিকে একটি রেস্টুরেন্ট খুলতে পারেন, যেমন নির্দিষ্ট কোন জিনিসের উপরে চাইলে আপনি ভাতের হোটেল চালু করতে পারেন। আপনি যদি একটি পাত্রে হোটেল তৈরি করতে পারেন তাহলে দৈনিক আপনি অনেক টাকার ভাত বিক্রি করতে পারবেন আপনার যদি সার্ভিস খুবই ভালো হয়ে থাকে। আপনার একটি ভিআইপি হোটেল থাকলে আপনি সেখানে মানসম্মত খাবার তৈরি করুন এবং মাস শেষে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা ইনকাম করুন খুব সহজেই। 

ব্যক্তিগত কোচিং সেন্টার বা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

আপনি যদি কোনো বিশেষ ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করেন, যেমন ভাষা শেখানো, আইটি স্কিল, একাডেমিক সাবজেক্টস, কোন বিষয়ের উপর একজন দক্ষ ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলে মাসে ভালো আয় করা সম্ভব। আপনি চাইলে স্টুডেন্টদের কে প্রাইভেট পড়ার মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে সুনির্দিষ্ট একটি সাবজেক্ট এর উপরের রক্ত এবং অভিজ্ঞ টিচার হতে হবে। আপনি সেই বিষয়ের উপর রিচার্জ শুরু করুন এবং বাচ্চাদেরকে পাট দান করান। এই কোচিং সেন্টার এর ব্যবসাটি একটি লাভজনক ব্যবসা কারণ দিন দিন মানুষ শিক্ষিত হতে যাচ্ছে এবং মানুষের শেখার আগ্রহ বেড়েই চলেছে। এটা একটা বিজনেস হিসেবে বলা হয় আপনি এই বিজনেসটিকের কাজে লাগিয়ে মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। 

জিম বা ফিটনেস সেন্টার

স্বাস্থ্য এবং ফিটনেসের প্রতি মানুষের অনেক আগ্রহ রয়েছে। আপনি একটি জিম বা ফিটনেস সেন্টার চালু করতে পারেন, যেখানে ফিটনেস প্রোগ্রাম, ইয়োগা, ওজন কমানোর প্র্যাকটিস থেকে শুরু করে ফিজিক্যাল এক্সারসাইজের সমস্ত কাজ। চালু করতে পারেন। আপনি যদি একজন শহর মুখে মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে জিম্মা ফিটনেসেন্ট টা শুরু করতে পারেন। আপনার জিম সেন্টারে অসংখ্য মানুষ ভর্তি হবে এবং সেখান থেকে ফিটনেস তৈরি করবে। এর বিনিময়ে আপনি মাস শেষে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

রিয়েল এস্টেট বা জমির ব্যবসা

জমি কেনা-বেচা, এবং বাড়ি নির্মাণ অত্যন্ত প্রভিটাবল বিজনেস। বাসা ভাড়া দেওয়ার ব্যবসাও একটা লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। নির্দিষ্ট নামে একটি জমি ক্রয় করলেন এবং পরবর্তীতে সেদিকে বিক্রি করলেন আপনি কয়েক গুণ দামে সেটিকে বিক্রি করতে পারবেন। এবং এক একটি জমিতে আপনার কয়েক লক্ষ টাকা ইনকাম হবে খুব সহজে। জন্য আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং অনেক টাকা ও ইনভেস্ট করা লাগবে তাহলে আপনি খুব সহজেই মাস শেষে থেকে দেড় লক্ষ বা এরও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। 

হারাল ইনকাম কি? কিভাবে হালাল ইনকাম করবেন? 

সর্বোপরি কথা হচ্ছে আমরা সব থেকে ইনকাম করতে পারি কিন্তু হালাল ইনকাম করা অত্যন্ত জরুরি, তাই আমরা সবাই যেন হালাল করি। হালাল ইনকাম আল্লাহর কাছে প্রিয়। 

আমাদের মতামত: আমরা আজকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে সম্পর্কে আপনাদের জানাতে পেড়েছি৷ আশা করি অনলাইন বা অফলাইনে বিজনের সম্পর্কে আপনাদের পরিপূর্ণ একটা আইডিয়া হয়েছে “ডিয়ার টেক ইনফো” এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

পোষ্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন